কোভিড ১৯ এবং প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর বৈষম্যের লড়াই

কোভিড-১৯ মহামারী এমন অনেককিছু আমাদের সম্মুখে নিয়ে এসেছে যা সাধারণত লোকচক্ষুর আড়ালেই থেকে যায়। এক্ষেত্রে বলা যায়, যারা নানান প্রতিবন্ধকতা নিয়ে জীবন চালাচ্ছে তাদের জন্য সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয়টি হচ্ছে স্বাস্থ্যখাতের বিভিন্ন পলিসি এবং মেডিকেল এথিকসের ক্ষেত্রে তাদের শিকার হতে হচ্ছে চরম বৈষম্যের।
আমাদের উদ্বেগের জায়গাগুলো
করোনা মহামারী যতই তার পোশাকি রূপ খুলে সমাজে ছড়িয়ে পরছে ততই নানামুখী বিপদ আমাদের সামনে আসছে বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই কোনো সীমাবদ্ধতা বা দীর্ঘমেয়াদি অসুখ রয়েছে। প্রথমত,আমরা দেখতে পাচ্ছি, কোভিড-১৯ এর এই পরিস্থিতিতে কিভাবে দূরারোগ্য ব্যাধি এবং বৈকল্য একত্রে তীব্র অসুস্থতা এবং মৃত্যুঝুঁকি তৈরী করছে। দ্বিতীয়ত,সমাজিক দূরত্ব সবার জন্য একটি প্রতিরোধমূলক ব্যাবস্থা হলেও কিছু সীমাবদ্ধতা আছে এমন জনগোষ্ঠীর মানুষদের জন্য নিজেরা বিচ্ছিন্নভাবে একলা জীবনযাপন প্রায় অসম্ভব ও কষ্টকর। তৃতীয়ত,পরিস্থিতি যতটা নিজেদের আঙ্গিনার কাছাকাছি চলে আসছে, যারা ঘরে বসে প্রাতিষ্ঠানিক বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবা নিত তারা আর পূর্বের ন্যায় সেবা না নিতে পারায় বিভিন্ন সমস্যায় উপনীত হচ্ছে।
পরিশেষে, সংক্রমণ ও অসুস্থতার হার যত বাড়ছে জরুরি সেবার প্রয়োজনীয়তা, ভ্যান্টিলেটরের ঘাটতি ততই বেড়ে চলেছে যা আমাদের প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর জন্য প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে নানান অসুবিধা সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখছে। সুতরাং, বিশেষ মানুষেরা সকল দিক থেকেই ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে যাতাদের বাঁচার পথগুলো পর্যন্ত বন্ধ করে দিচ্ছে।
উভয়সঙ্কট
কেন এমনটা ঘটছে? প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর পেছনেই বা কেন চক্রাকারে এমন ঝুঁকিগুলো ভীর করছে? একদিকে যেমন কোভিড-১৯ সমস্যা তৈরী করছে, অন্যদিকে মানুষের নৈতিকতা, পলিসি তৈরীতেপক্ষপাতীত্ব পরিস্থিতিকে আরও বেশি ধ্বংসাত্মক করে তুলছে। সীমাবদ্ধ আচরণকারীদের প্রতি বৈষম্য(Ableism) বর্তমান সংস্কৃতিতে‌ এখনো প্রকট। কিন্তু এখনকার মত এতটা মারাত্মক অবস্থা কখনই ছিলোনা। এক্ষেত্রে কোভিড-১৯ এর ব্যাপক ব্যাপ্তির ফলে লজিস্টিকাল প্রস্তুতির ঘাটতি, দ্রুত সমস্যা নিরুপনের অভাব সার্বিকভাবে একটি উভয়সঙ্কট তৈরী করেছে। এখন দেখা যাচ্ছে ভ্যান্টিলেটরের তুলনায় রোগীর সংখ্যা অত্যধিক হওয়ায় ডাক্তাররাও বুঝতে পারছেনা কাকে রেখে কাকে ভ্যান্টিলেটর দিবেন। রাষ্ট্রীয়ভাবে এবং ব্যাক্তিগত ভাবে বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, পূর্ববর্তী সময়ে যেসব পলিসি উন্নয়ন করা হয়েছিল তাতে ডিজেবল মানুষদের সেবার ব্যাপারে নানান আমলাতান্ত্রিকতা তৈরী করে দেয়া হয়েছিলো।

US Center For Public Integrity-র গবেষনা অনুযায়ী-“ডিজএবিলিটি এডভোকেটদের বিবেবচনায় এসব পলিসিগুলো একেবারেই অনুপযুক্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এদের প্রাত্যহিক জীবন পরিচালনার ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত রিসোর্স যেমন-অক্সিজেন, রোগনির্নয় সামগ্রী এখন অনেক বেশি প্রয়োজন যা পলিসিগুলোতে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ নেই। কিছুহাসপাতালে বরং একজন হতে ভ্যান্টিলেটর সরিয়ে অন্যজনকে দেয়া হচ্ছে”

তাহলে ডাক্তারদের করনীয় কি হতে পারে?
এসব নৈতিক এবং বস্তুনিষ্ঠ সঙ্কটগুলো আমাদের ticking time bomb আর্গুমেন্ট এর কথা মনে করিয়ে দেয় যার মাধ্যমে সন্ত্রাসী সন্দেহ করে গ্রেফতারকৃতদের উপরও অত্যাচার করার অনুমোদন দেয়া হয়েছিলো। আমরা যদি এসব সঙ্কটগুলো পুরোপুরি স্বীকার করে নিতে পারি তবেই এসব বিপর্যস্ত সিদ্ধান্তগুলোর ন্যায্য বিচারে সক্ষম হবো। কিন্তু অনেক সময় আসল সত্যটা ঠিকভাবে উপস্থাপিত হয়না। ডিজেবল মানুষ এবং স্বাভাবিক মানুষদের সুবিধা দেয়ার ব্যাপারে আলাদাভাবে ভাবা হয়। আমাদের উচিত হবে সকল মানুষের প্রতি সমান আচরণ করা, সকলেরই জীবনের সমান মূল্য দেয়া,সঙ্কটকালীন মুহুর্তে ডিজেবলরা কি কি বৈষম্যের শিকার হচ্ছে তা রোধে এগিয়ে আসা।
কোভিড-১৯ এবং চিকিৎসাসেবায় বৈষম্য

ডিজাবিলিটি বিশেষজ্ঞ আ্যারি নীম্যান, দ্য হেস্টিংস সেন্টারের জন্য দেয়া একটি আর্টিকেলে বলেন- “মেডিকেল পলিসি এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাগুলোতে প্রতিবন্ধকতা আছে এমন মানুষদের অধিকারগুলোকে সচেতন ও অচেতন দুইভাবেই এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি এজন্য তিনটি গুরুত্বপূর্ণ অসুবিধা উল্লেখ করেছেন-

  • রিসোর্স অপ্রতুলতা: একজন ব্যাক্তি কোভিড-১৯ হতে বেঁচে ফিরতে কি পরিমাণ সময়, প্রচেষ্টা এবং রিসোর্স লাগবে তা নির্ধারিত নয়।
  • লং-টার্ম সারভাইবল: কোভিড-১৯ হতে বেঁচে ফিরে আর কত সময়ই বা তার লাইফ এক্সপেক্টেন্সি থাকবে।বরং বৃদ্ধ বা ডিজেবলরা তাদের স্বাভাবিক জীবনকাল হতে আরও কম সময়ই বাঁচতে দেখা যায়।
  • শর্ট-টার্ম সারভাইবলঃ কোভিড-১৯ চিকিৎসারত ডিজেবলদের জন্য আলাদা স্থানসংকুলানের প্রয়োজন হয়।কারন একজন speech impaired এর জন্য সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ইন্টারপ্রেটার সহ আরও অনেক অতিরিক্ত সেবার প্রয়োজন হয়।

এলিসন বার্কফ, যিনি সি.পি.আর.(Center for public representation) এর ডিরেক্টর অব এডভোকেসি। তিনি বলেন-  ডিজেবলদের প্রতি বৈষম্য নতুন কিছু নয়। তাদের স্বাস্থ্যসেবায় বৈষম্য,তাদের প্রতি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি, তাদের অবমূল্যায়ন ইত্যাদির একটা লম্বা ইতিহাস আছে  এক্ষেত্রে তিনি প্রমানস্বরুপ অঙ্গ প্রতিস্থাপন বা কোয়ালিটি এডজাস্টেড লাইফ ইয়ার্স ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিভিন্ন সেবা নিতে গিয়ে প্রচুর বৈষম্যের শিকার হওয়াকে উল্লেখ করেন। এভাবেই বিদ্যমান পরিস্থিতিতেও অসামঞ্জস্যহীনভাবে ডিজেবলদের ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে দিনের পর দিন। আইনগতভাবে বৈষম্য নিরুপনের ব্যবস্থা থাকলেও কেউই ঠিকমত এ ব্যাপারে কর্নপাত করছেনা।

বস্তুনিষ্ঠতা বনাম আত্মনিষ্ঠতা
উপরোক্ত বৈষম্যমূলক পলিসিগুলোর সমর্থকেরা উক্ত পলিসিগুলোকে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হচ্ছে এমনটা বললেও ডিজাবিলিটি এডভোকেটদের দাবি, এসব পলিসিগুলো চিন্তাহীনভাবে এবং অচিকিৎসাসুলভ ফয়সালার মাধ্যমে তৈরী করা হয়েছে। এছাড়াও পলিসি সমার্থকেরা আরও একটি অভিমতে বলেন, উক্ত পলিসিগুলোর মাধ্যমে জীবন বাঁচানো আরও সহজতর হয়ে পড়েছে এবং তারা এটিকে একটি বাস্তবধর্মী এপ্রোচ বলেও উপস্থাপন করছে। কিন্তু আসলেই কি তাই?
৩রা এপ্রিল, আটলান্টিক আর্টিকেলে ড্যানিয়েল ফ্লোরিনো বলেন- “মানুষজন ডিজএবলদের জীবনধারণকে স্বাভাবিকের চেয়ে আরও বাজেভাবে দেখে।”
৪ঠা এপ্রিল, এলিস অং বলেন- “কোয়ালিটি অব লাইফ বলতে আমরা সাধারণত বুঝি একজন মানুষ হবে সক্ষম, বেদনাবিহীন এবং ভোগান্তিমুক্ত। কিন্তু আমি এই তিনটি বিষয় ধারন করেই থেকেছি এবং সম্পর্কের কথা চিন্তা করে আমাকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়েছে।”
উক্ত মতামতগুলোর মাঝেই আমরা কিছু বাস্তবধর্মী বিষয় পাই এবং চিকিৎসাসেবা যে কি পরিমাণ পক্ষপাতী এবং আত্মনিষ্ঠ হয়ে পড়েছে তা বুঝতে পারি। এছাড়া ডিজেবল মানুষদেরও অনেক সময় শুধুমাত্র মেডিকেল কমিউনিটির উপর ইন্টেন্স দোষারোপ করতে দেখা যায় যেখানে এসে বস্তুনিষ্ঠতা এবং আত্মনিষ্ঠতার সংঘর্ষ তৈরী হয় যদিও কোনো পক্ষই পুরোপুরি নিরেপক্ষ নয়।
ডিজএবিলিটি কমিউনিটির প্রতিক্রিয়া
Center For Public Integrity-র রিপোর্ট অনুযায়ী Alabama, Kansas, Tenessy, এবং Washington-এ ইতোমধ্যে ডিজএবিলিটি এডভোকেটরা যৌক্তিক পলিসি তৈরীর জন্য এবং সঙ্কটকালীন সেবার মানোন্নয়ন কল্পে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু অভিযোগ নথিবদ্ধ করেছেন। “উক্ত অভিযোগগুলো বিভিন্ন ডিজএবিলিটি সংগঠন যেমন -CPR, The Arc, Autistic self Advocacy Network, Bazelon Center For Mental Health Law, ডিজএবিলিটি অধিকার নিয়ে কাজ করা আইনজীবী স্যাম বেজেস্টস, Disability Rights Education and Defence Fund এবং কিছু সংগঠনের অনুমোদন সহ যেমন- American Association of People with Disabilities, State protection and Advocacy Agencies-কে সাথে নিয়ে দেয়া হয়। প্রাথমিক প্রতিক্রিয়ায় US Department of Health and Human Services Office of Civil Rights উক্ত বিষয়কে বৈষম্যমূলক হিসেবে বিবেচনায় নিয়ে বিবৃতিতে বলে “বর্তমান অবস্থায় কেয়ালিটি অব লাইফ নির্ধারণ করা হচ্ছে ডিজএবিলিটি আছে কি নেই তার উপর ভিত্তি করে। কিন্তু তা মূল্যায়ন করা উচিত মূলত উপযুক্ত বাস্তবিক মেডিকেল এভিডেন্সের ভিত্তিতে। এলিসন বার্কফ বলেন- সঙ্কটকালীন ডিজেবল মানুষদের প্রতি তীব্র বৈষম্যের সৃষ্টি করা আইনত অবৈধ।
CPR এক্ষেত্রে কিছু রাষ্ট্র ও হাসপাতালগুলোর পলিসি তৈরীর গাইডলাইনের কথা বলেছে। ৮ এপ্রিল,পলিসি গাইডেন্স এর কিছু প্রশ্ন ডিজাইন করার সময় বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। যেমন- স্তরভেদে বৈষম্য, মূল্যায়নে পক্ষপাতিত্ব এবং ডিজেবল মানুষদের জন্যে আরও অনেক কিছু করার ব্যাপারে মেডিকেল এভিডেন্স ইত্যাদি বিষয়।
Alabama, Louisiana ইতোমধ্যে তারা তাদের পলিসিগুলোর মানোন্নয়নে HHS Office of Civil Rights এবং ডিজএবিলিটি গ্রুপগুলোর সাথে কাজ শুরু করে দিয়েছে। Colorado এবং Illinois অনেকটা এগিয়ে এসেছে। এটাতো মাত্র শুরুর কথা। কিন্তু এখনও অনেক প্রদেশেই সেসব বৈষম্যমূলক পলিসিগুলো বিদ্যমান।যেমন- New York Ventilator Allocation Plans.। ২৬ মার্চ, New York  protection advocacy agency কে এক চিঠিতে গভর্নর এন্ড্রু ক্যুমু বলেন- যেসব ডিজেবল মানুষেরা প্রাত্যহিক ভ্যান্টিলেটর ব্যাবহার করে থাকে তাদের জন্য এর ব্যবহার নির্দিষ্ট করে দেয়া হোক। এই চিঠির এক পার্শ্বচিত্রে দেখা যায় চারজন ভ্যান্টিলেটর ব্যবহারকারী হাসপাতাল হতে সেবা নিতে অনীহা প্রকাশ করে। কারন তারা ভাবে তাদের ভ্যান্টিলেটর নিয়ে নেয়া হবে এবং তা অন্যদের দিয়ে দেয়া হবে ।এরপরও DRNY এর পক্ষ হতে কোনো প্রকার উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি।
অন্যদিকে #NobodyIsDisposable, যারা Oakland,California এসব এলাকাগুলোতে ডিজএবিলিটি এবং স্থূলতা বৈষম্য নিয়ে কাজ করে তারাও ডিজেবলরা যেন উপযুক্ত সেবা পায় তারজন্য কাজ করছে। যদি এরই মধ্যে ভ্যান্টিলেটর দুষ্প্রাপ্যতা কমে যায় তবে এটি অবশ্যই একটি সুসংবাদ হবে। সুতরাং এই বিষয়গুলোর প্রতি এখন স্থিরপ্রতিজ্ঞ হতে হবে যেমনটা বার্কফ বলেছেন- কিছু প্রদেশে এখন বৈষম্যমূলক পলিসিগুলোর উন্নতি করা হচ্ছে। আশা করা যায়, ডিজএবিলিটি কমিউনিটি এবং HHS OCR এর সমন্বয়ে প্রদেশগুলো কোভিড-১৯ শেষ হওয়ার পূর্বেই বৈষম্যবিহীন স্বাস্থ্যসেবা এবং স্বাস্থ্যপলিসির অভিগমন নিশ্চিত করতে সক্ষম হবে।
শকিং কিন্তু সারপ্রইজিং নয়
কিছু কিছু প্রতিবন্ধী মানুষের অভিজ্ঞতায় দেখা যায় তাদের সমাজে লালিত পালিত করার সাথে সাথে আরও কিছু বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়ে থাকে। তারা মূলত স্বচ্ছল পরিবারের সন্তান। কিন্তু বেশিরভাগ প্রতিবন্ধীদেরকেই নিজেদেরকে সমাজে একটা বোঝা ভাবে। ভাবে সমাজ তাদের জন্য কেবলই একটা শর্তসাপেক্ষ জায়গা ব্যতিত কিছুই নয়। তাদেরকে নানাভাবে অবমূল্যায়ন,অবহেলা,হেনস্থা করায় অনেকেই আত্মহত্যার পথ পর্যন্ত বেছে নেয়। এছাড়াও Fatphobia(শারীরিকভাবে ফিট থাকা ও ভাল পুষ্টিকর খাবার খাওয়া) অনুযায়ী তারা সন্তোষজনক স্বাস্থ্যের অধিকারী নয় বলে অনেক অবমাননা করা হয়ে থাকে। এজন্যই কোভিড -১৯ ডিজেবলদের জন্য ভয়ঙ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে যারা এমন বৈষম্যের শিকার হচ্ছেন তাদেরকে #NobodyIsDisposable website এ গিয়ে আমরা দেখতে পারি কিভাবে বাস্তবিকভাবে পদক্ষেপ নেয়া যেতে পারে। বিভিন্ন জাতীয় এবং স্থানীয় ডিজএবিলিটি সংগঠনের সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করার উদ্যোগ গ্রহণের অনুরোধ করছি।
লেখাটি Forbes ম্যাগাজিনে Andrew Pulrang এর লেখা ১৪ এপ্রিল ২০২০ এ প্রকাশিত The disability community fights deadly discrimination amid the COVID-19 pandemic লেখাটির বাংলা ভাষান্তর।

Leave a Comment

Skip to content